গল্পজানা
আমাদের মাধ্যমে গল্প জানুন।আমরা অনলাইন সেবা দিয়ে থাকি।যেমন সরাসরি টিভি দেখা,গল্প পরা,খবর পড়া ,গান শোনা,এবং শেয়ার করা ইত্যাদি
Labels
Daily news
(6)
ইম্রান এর গান
(1)
চটি গল্প
(8)
ছোটদের কবিতা
(6)
জীবনী সাহিত্য
(8)
দেশের ইতিহাস
(3)
প্রেমের গল্প
(12)
বাংলা গান
(13)
বাংলা নাটক
(2)
ভুতের গল্প
(6)
রবীন্দ্র-রচনাসমগ্র
(1)
সিনেমা
(1)
হাসির গল্প
(6)
হিন্দি গান
(2)
Friday, May 12, 2017
Thursday, May 11, 2017
মজার হাসির; কৌতুক
চালক ও পেসেঞ্জার মজার হাসির; কৌতুক পড়ে মজা পাবেন
চাচা-ভাগ্নে…
চাচা হুজুর। কিন্তু তার ভাগ্নেটা একদম নামাজ পড়ে না। চাচা ভাগ্নেকে অনেক বুঝালেন। কিছুতেই কাজ হলোনা। শেষমেষ চাচা ভাগ্নেকে বললেন।
: তুই এখন থেকে নামাজ পড়লে তোকে ৫টাকা করে দেব।
ভাগ্নেতো কথা শুনে মহা খুশি। সে খুশিমনে নামাজ পড়তে গেল। নামাজ পড়ে এসে চাচাকে বললো,
: চাচা, নামাজ পড়ে এসেছি। এবার টাকা দাও।
: কিসের টাকা? তু্ই নামাজ পড়ছিস নেকী পাইছিস। তোকে আবার টাকা দেব কেন?
: চাচা, আমি জানতাম তুমি এইরকম করবা। আমিও কম যাইনা। আমি নামাজ ঠিক-ই পড়ছি। কিন্তু ওজু করিনাই।
: তুই এখন থেকে নামাজ পড়লে তোকে ৫টাকা করে দেব।
ভাগ্নেতো কথা শুনে মহা খুশি। সে খুশিমনে নামাজ পড়তে গেল। নামাজ পড়ে এসে চাচাকে বললো,
: চাচা, নামাজ পড়ে এসেছি। এবার টাকা দাও।
: কিসের টাকা? তু্ই নামাজ পড়ছিস নেকী পাইছিস। তোকে আবার টাকা দেব কেন?
: চাচা, আমি জানতাম তুমি এইরকম করবা। আমিও কম যাইনা। আমি নামাজ ঠিক-ই পড়ছি। কিন্তু ওজু করিনাই।
মুলার ক্ষেত….
করিমমিয়ার মুলার ক্ষেত। পোকায় খেয়ে শেষ করে দিচ্ছে। তাই সে গেল কৃষিবিশেষজ্ঞের কাছে।
করিমমিয়াঃ ডাক্তারসাব, আমার মুলার ক্ষেততো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিল। এখন কি করি?
কৃষিবিশেষজ্ঞঃ আপনি এক কাজ করুন। পুরো ক্ষেতে নুন ছিটিয়ে দিন।
করিমমিয়াঃ আহা! কি পরামর্শ? নুনছাড়াই খেয়ে শেষ করি ফেইলছে আর নুন দিলেতো কথাই নেই।
করিমমিয়াঃ ডাক্তারসাব, আমার মুলার ক্ষেততো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিল। এখন কি করি?
কৃষিবিশেষজ্ঞঃ আপনি এক কাজ করুন। পুরো ক্ষেতে নুন ছিটিয়ে দিন।
করিমমিয়াঃ আহা! কি পরামর্শ? নুনছাড়াই খেয়ে শেষ করি ফেইলছে আর নুন দিলেতো কথাই নেই।
হেডফোন….
বিমান চলছে। এক পেসেঞ্জার হঠাৎ করে হুরমুর করে প্লেনের চালকের ঘরে ঢুকে পড়লো। চালকতো অবাক। চালককে আরোও অবাক করে দিয়ে লোকটা চালকের হেডফোনটাকে ছিনিয়ে নিল।
তারপর লোকটা বলল, “হারামজাদা! আমরা টাকা দেব আর তুমি এইখানে বইসা কানে হেডফোন লাগাইয়া গান শুনবা!!
তারপর লোকটা বলল, “হারামজাদা! আমরা টাকা দেব আর তুমি এইখানে বইসা কানে হেডফোন লাগাইয়া গান শুনবা!!
কৌতুক : গরু…..
লোক- এই যে, তুমি যে ভিক্ষা চাইছো, কিভাবে বুঝবো যে তুমি কানা?
ভিক্ষুক- এই যে দূরে একটা গরু দেখতাছেন, ওইটা আমি দেখতাছি না।
ভিক্ষুক- এই যে দূরে একটা গরু দেখতাছেন, ওইটা আমি দেখতাছি না।
কৌতুক : বাঘ….
খুব দুই বন্ধু সুন্দর বনে বেড়াতে গেল। হঠাৎ একটা বাঘ তাদের সামনে এসে হাজির!
১ম বন্ধু বাঘের চোখে একটা ঢিল মেরে দিল একটা দৌড় এবং ২য় বন্ধুকে বলল, দোস্ত, দৌড়ে পালা ….
২য় বন্ধুঃ আমি পালাবো কেন ? আমি কি বাঘের চোখে ঢিল মেরেছি নাকি? তুই বাঘের চোখে ঢিল মেরেছিস , তুই-ই দৌড়ে পালা !!
১ম বন্ধু বাঘের চোখে একটা ঢিল মেরে দিল একটা দৌড় এবং ২য় বন্ধুকে বলল, দোস্ত, দৌড়ে পালা ….
২য় বন্ধুঃ আমি পালাবো কেন ? আমি কি বাঘের চোখে ঢিল মেরেছি নাকি? তুই বাঘের চোখে ঢিল মেরেছিস , তুই-ই দৌড়ে পালা !!
কৌতুক : রাগ….
একদিন ছেলে বসে পড়ছিল তখন বাবা ছেলের পাসে বসল-
বাবা: তুই সারাদিন এমন চুপ চাপ থাকিস কেন?
ছেলে: কেন বাবা আমিতো কথা বলি।
বাবা: তোকে অযথা এত বকাঝকা করি অথচ কিছু বলিস না। প্রতিবাদ করিস না।
ছেলে: কেন বাবা, আমিতো প্রতিবাদ করি।
বাবা: কই করিস? আমি যে দেখি না।
ছেলে: কেন বাবা তুমি বকা দিলে আমি টয়লেটে যাই।
বাবা: টয়লেটে গেলে কি রাগ কমে? টয়লেটে গিয়ে কি করিস যে রাগ কমে?
ছেলে: টয়লেট ব্রাশ করি।
বাবা: টয়লেট ব্রাশ করলে কি রাগ কমে?
ছেলে: কেন আমি তোমার ব্রাশ (দাঁতের) দিয়ে টয়লেট ব্রাশ করি।
বাবা: তুই সারাদিন এমন চুপ চাপ থাকিস কেন?
ছেলে: কেন বাবা আমিতো কথা বলি।
বাবা: তোকে অযথা এত বকাঝকা করি অথচ কিছু বলিস না। প্রতিবাদ করিস না।
ছেলে: কেন বাবা, আমিতো প্রতিবাদ করি।
বাবা: কই করিস? আমি যে দেখি না।
ছেলে: কেন বাবা তুমি বকা দিলে আমি টয়লেটে যাই।
বাবা: টয়লেটে গেলে কি রাগ কমে? টয়লেটে গিয়ে কি করিস যে রাগ কমে?
ছেলে: টয়লেট ব্রাশ করি।
বাবা: টয়লেট ব্রাশ করলে কি রাগ কমে?
ছেলে: কেন আমি তোমার ব্রাশ (দাঁতের) দিয়ে টয়লেট ব্রাশ করি।
কৌতুক : সাঁতার…..
এক যুবক নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছে।
প্রশ্নকর্তাঃ আপনি কি সাঁতার জানেন?
উত্তরদাতাঃ সাঁতার শেখার সুযোগ হয়ে উঠেনি, স্যার।
প্রশ্নকর্তাঃ তাহলে কি ভেবে আপনি নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছেন?
উত্তরদাতাঃ মাফ করবেন, স্যার; তাহলে কি আমি মনে করব যে বিমানবাহিনীর আবেদনকারীরা উড়তে শেখার পর আসে।
প্রশ্নকর্তাঃ আপনি কি সাঁতার জানেন?
উত্তরদাতাঃ সাঁতার শেখার সুযোগ হয়ে উঠেনি, স্যার।
প্রশ্নকর্তাঃ তাহলে কি ভেবে আপনি নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছেন?
উত্তরদাতাঃ মাফ করবেন, স্যার; তাহলে কি আমি মনে করব যে বিমানবাহিনীর আবেদনকারীরা উড়তে শেখার পর আসে।
আমি হাত ছুঁয়ে আছি তোমার
কলমটা ধরে থাকে হাত পরম মমতা নিয়ে,
যখন একে একে সব চলে যায় দৃষ্টি সীমার বাইরে
কলমটা সাথে থেকে যায় ।
জানে না সে উচ্ছিষ্টের মতো ছুড়ে ফেলে দিতে;
খুব বেশি কাছে টানার প্রক্রিয়াও নেই জানা,
জানে না কি করে মানে অভিমানে ভুলাতে হয়
তবু আর সবাই যখন ছেড়ে চলে যায়;
চারপাশে বেজে ওঠে তীব্র বিষাদ নিনাদ;
শুধু সেই ছুঁয়ে থাকে এ হাত ।
পরম মমতা নিয়ে বলে তুমি এগোও-
আমি হাত ছুঁয়ে আছি তোমার ।।
যখন একে একে সব চলে যায় দৃষ্টি সীমার বাইরে
কলমটা সাথে থেকে যায় ।
জানে না সে উচ্ছিষ্টের মতো ছুড়ে ফেলে দিতে;
খুব বেশি কাছে টানার প্রক্রিয়াও নেই জানা,
জানে না কি করে মানে অভিমানে ভুলাতে হয়
তবু আর সবাই যখন ছেড়ে চলে যায়;
চারপাশে বেজে ওঠে তীব্র বিষাদ নিনাদ;
শুধু সেই ছুঁয়ে থাকে এ হাত ।
পরম মমতা নিয়ে বলে তুমি এগোও-
আমি হাত ছুঁয়ে আছি তোমার ।।
লাশ কাটা ঘর
তারপর দুটি চোখ নিভে গেলে পরে
কিশোরীর ঠাঁই মেলে লাশকাটা ঘরে ।
কেউ তারে ভালোবেসে একদিন
কাছে এসে
বলেছিল , দেখে নিও চিরকাল
রবো পাশে ।
তারপর একদিন অসহ্য আলিঙ্গন
নয়নে নয়নে মেশে জলের বাঁধন
বাইরে ঝড়ের তান্ডব আর
সেই কারো চোখে ঝড় ওঠে কিছু কামনার ।
অবশেষে কিশোরীর আত্মসমর্পন
আত্মসমর্পন কারো অভিমানী হাতে
ফিরিয়ে না দেওয়ার অভিশাপে
অভিশাপ জমে সেই ঝড়ের রাতে।
অধরে অধর মুছে জলছাপ আঁকা শেষে
কারো প্রেম মিশে যায় নিঃশ্বাসে
নিঃশ্বাসে ।
কিশোরী চেয়েছিল ,চেয়েছিল দূরে রয়
একটু কাছে তবে খুব বেশি কাছে নয় ।
তারপর রাত্রির শেষ ,
চেনা ছায়া অচেনা হয়
হিংস্র ঝড়ের তান্ডব থামে ,
আর একা শালিক পড়ে রয় ।
একদিন শেষপ্রহরের বিকেলে
দুনয়নের জলের বাঁধন ছিড়ে
সেই কেউ চলে যায়
চলে যায় ধীরে ।
মায়াশালিকের আর্তনাদে চেনা আকাশে জমে
অচেনা মেঘের জলকেলী ।
আর তারওপরে পৃথিবীটা ভেসে যায় জলের হাহাকারে,
ভেসে যায় কিশোরীর খোপার বেলী ।
তারপর পটাশিয়াম সায়ানাইডে
শেষ আশ্রয় খোঁজা,
অশ্রু ধুয়ে মায়াশালিকের
চিরতরে চিরতরে চোখ দুটি মোছা।
তারপর দুটি চোখ নিভে গেলে পরে
কিশোরীর ঠাঁই মেলে লাশ কাটা ঘরে।
লাশকাটাঘরে ক্ষতবিক্ষত শালিকের ঠোঁটে
যন্ত্রণামাখা হাসি ,সে কারে যেন ডেকে ওঠে ..
কারে যেন ডেকে ওঠে ফের ভালোবেসে।
অভিমান মুছে যায় নীল বিষে।
তারপর লাশ কাটা ঘরে চেনা কারো অপেক্ষায়
জন্ম জন্মান্তর ধরে মৃত শালিকের দিন কেটে যায়।
কিশোরীর ঠাঁই মেলে লাশকাটা ঘরে ।
কেউ তারে ভালোবেসে একদিন
কাছে এসে
বলেছিল , দেখে নিও চিরকাল
রবো পাশে ।
তারপর একদিন অসহ্য আলিঙ্গন
নয়নে নয়নে মেশে জলের বাঁধন
বাইরে ঝড়ের তান্ডব আর
সেই কারো চোখে ঝড় ওঠে কিছু কামনার ।
অবশেষে কিশোরীর আত্মসমর্পন
আত্মসমর্পন কারো অভিমানী হাতে
ফিরিয়ে না দেওয়ার অভিশাপে
অভিশাপ জমে সেই ঝড়ের রাতে।
অধরে অধর মুছে জলছাপ আঁকা শেষে
কারো প্রেম মিশে যায় নিঃশ্বাসে
নিঃশ্বাসে ।
কিশোরী চেয়েছিল ,চেয়েছিল দূরে রয়
একটু কাছে তবে খুব বেশি কাছে নয় ।
তারপর রাত্রির শেষ ,
চেনা ছায়া অচেনা হয়
হিংস্র ঝড়ের তান্ডব থামে ,
আর একা শালিক পড়ে রয় ।
একদিন শেষপ্রহরের বিকেলে
দুনয়নের জলের বাঁধন ছিড়ে
সেই কেউ চলে যায়
চলে যায় ধীরে ।
মায়াশালিকের আর্তনাদে চেনা আকাশে জমে
অচেনা মেঘের জলকেলী ।
আর তারওপরে পৃথিবীটা ভেসে যায় জলের হাহাকারে,
ভেসে যায় কিশোরীর খোপার বেলী ।
তারপর পটাশিয়াম সায়ানাইডে
শেষ আশ্রয় খোঁজা,
অশ্রু ধুয়ে মায়াশালিকের
চিরতরে চিরতরে চোখ দুটি মোছা।
তারপর দুটি চোখ নিভে গেলে পরে
কিশোরীর ঠাঁই মেলে লাশ কাটা ঘরে।
লাশকাটাঘরে ক্ষতবিক্ষত শালিকের ঠোঁটে
যন্ত্রণামাখা হাসি ,সে কারে যেন ডেকে ওঠে ..
কারে যেন ডেকে ওঠে ফের ভালোবেসে।
অভিমান মুছে যায় নীল বিষে।
তারপর লাশ কাটা ঘরে চেনা কারো অপেক্ষায়
জন্ম জন্মান্তর ধরে মৃত শালিকের দিন কেটে যায়।
সোনা বউ একটা করুন প্রেম কাহিনী
***
মিমি আমার হাতটা ওর মুঠোর মধ্যে ধরে রাখে ...
আমার দুচোখ বেয়ে জলের ধারা গড়াচ্ছে, কিছুতেই থামাতে পারছিনা আমি। ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটের সাদা বিছানার চাঁদর চোখের জলে ভিজে যাচ্ছে। আমার খুব ইচ্ছে করছে এখান থেকে ছুটে পালিয়ে যাবার। আমি সহ্য করতে পারছি না কিছুতেই। একেবারেই সহ্য করতে পারছিনা এই পরিস্থিতি। মিমি তাই আমার হাত ধরে আছে।
- আমাকে ছেড়ে যেওনা তুমি, প্লিজ। আমার ভয় করে।
আমার খুব ইচ্ছে করছে ওকে জড়িয়ে ধরে কাঁদি। ছেলে মানুষের কান্নাটা ফুরিয়ে যায় সেই ছোটবেলাতেই। এর পর ছেলেরা আর কাঁদে না, কাঁদতে পারেনা, অথবা কাঁদতে হয় না। পুরুষ মানুষ হবে পাথরের মত। শত আঘাতেও থাকবে স্থির। আমিও তো এমনই ছিলাম। আবেগ জিনিসটাকে প্রশ্রয় দেইনি কখনও। কিন্তু আজ আমার ভেতরের পাথর চাঁপা আবেগ গলে গিয়ে অগ্নিগিরির লাভার স্রোতের মত আমার চোখের কোণ পুড়িয়ে দিয়ে নেমে আসছে বিছানায়।
- দেখো, তুমি এমন করে ভেঙ্গে পড়লে চলবে? বাবুটাকে দেখবে কে বলো? আমাদের একটাই বাবু, ছোট্ট, এত্তটুকু।
গলা ধরে আসে মিমির।
আমি আর পারি না, ঝটকা দিয়ে মিমির হাত ছাড়িয়ে নেই। দরজা পর্যন্ত গিয়ে থমকে দাঁড়াই। না, বাবুকে এখানে আনা যাবে না। আমাদের বাবুটা এই দুঃসহ স্মৃতি নিয়ে বেড়ে উঠুক, এটা চাইনা আমি। ছুটে এসে মিমির হাত ধরি। ও কিভাবে যেন বুঝে যায় -
- বাবুকে এনো না কাছে। বাবু আমাকে এভাবে দেখুক আমি চাই না।
গলার স্বর নিস্তেজ হয়ে আসছে মিমির। প্রতি মুহূর্তে ও একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে মৃত্যুর দিকে।
- এই শোনো, তোমার সোনা বউটার না খুব ভয় করছে। তুমি তাকে একটা গল্প শোনাও না, প্লিজ ... ওই যে, বিয়ের রাতে আমাকে যে গল্পটা শুনিয়েছিলে, সেই পাতার গল্পটা ...
কি চমৎকার একটা দিন ছিল সেদিন। ভালবাসাবাসির শুরুতেই আমরা বুঝে গেছিলাম, একে ছাড়া আমার চলবে না কিছুতেই। তাই বিয়ের জন্য ভাবতে হয়নি একেবারেই। আমার দুই বন্ধু আর ওর দুই বান্ধবী ছিল বিয়ের সাক্ষী। কোর্টের ঝামেলা মিটিয়ে আমরা চলে গেছিলাম চাইনিজ হোটেলে। নিজেকে খুব সুখী আর পূর্ণ মানুষ বলে মনে হচ্ছিল। এক নিমিষে ছেলেমানুষি গুলো হাওয়া হয়ে গেছিলো। বিয়ের পর যখন আমি ওর হাত ধরলাম সেদিন, আমি মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, এই মানুষটাকে আমি কোন দিন কোন কষ্ট পেতে দেবো না। যতই দুঃখ আসুক, আমি নিজে ঢাল হয়ে সামনে দাঁড়াবো।
সেদিন রাতে, আমাদের বাসর হয়েছিল নবীনদের ছোট্ট বাসাটায়। অনেক রাত পর্যন্ত ওরা যন্ত্রণা দিয়ে দিয়ে পাগল বানিয়ে ছেড়েছিল আমাদের। এরপর না না রকম দুষ্টু ইঙ্গিতপুর্ণ কথা বলে ঘর ছেড়েছিল সবাই। আমি দরজা বন্ধ করে বিছানার কাছে আসতেই মিমি বলেছিল - "একটু দাঁড়াও"। আমি বুঝিনি ও কি করতে চায়। মিমি বিছানা থেকে উঠে এসে মাথায় ঘোমটা টেনে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলো আমাকে। আমি তাড়াতাড়ি ওকে দুহাতে ধরে তুলে চুমু খেলাম ওর কপালে। এরপর অনেকক্ষণ ও মিশে রইলো আমার বুকের সাথে। এক সময় আমার বুকের ভেতর থেকেই বলে উঠলো - "চলো বারান্দায় গিয়ে বসি"। আমি সায় দিলাম, কিন্তু ও নড়লো না। বললাম - "চলো যাই"। "আমার যে এখান থেকে নড়তে ইচ্ছে করছে না, হাঁটতেও ইচ্ছে করছে না, কিন্তু বারান্দায় যেতে ইচ্ছে করছে"। আমি বললাম - "তাহলে আমার পায়ের উপর উঠে এসো"। ও একটু অবাক হয়ে আমার পায়ের উপর ওর পা রাখলো। আমি ওকে জড়িয়ে ধরেই আস্তে আস্তে হেঁটে বারান্দা পর্যন্ত এলাম। সেদিন বারান্দায়, আমার কোলে মাথা দিয়ে মিমি একই ভাবে বলেছিল একটা গল্প শোনাতে।
- "এক দেশে ছিল এক দস্যি পাতা। দমকা হাওয়ায় উড়তে উড়তে সেই পাতাটা একদিন গিয়ে পড়লো বিশাল এক দিঘীর মাঝখানে। পানিতে পড়ে দস্যি পাতাটা আর উড়তে না পেরে ছটফট করতে লাগলো মুক্তি পাবার জন্য। অনেক চেষ্টার পর পাতাটা এক সময় দিঘীর পাড়ে এসে পৌছাতে পারলো। মুক্তির আনন্দে নেচে উঠতে যাবে পাতাটা, সেই সময় সে দেখতে পেল দিঘীর পাড়ে একাকী বসে একটি মেয়ে। মেয়েটার রূপ আগুন ঝরায় না, বরং তার স্নিগ্ধতা ছড়ীয়ে পড়ে পুকুরের পানিতে, পানি থেকে আকাশে। পাতাটা অবাক হয়ে দেখে, কি আশ্চর্য রকম নীরব হয়ে গেল প্রকৃতি তখন। থেমে গেল দমকা হাওয়া, দিঘীর কালো জল শান্ত হয়ে এলো। পাতাটা ভাসতে ভাসতে মেয়েটার খুব কাছে চলে এলো। মেয়েটা কেন যেন পাতাটাকে দেখে খুশী হয়ে উঠলো, বললো - "ও মা, কি সুন্দর একটা পাতা। এই পাতা, তুমি কোত্থেকে এলে এখানে?"। পাতা কিছুই বলতে পারলো না, শুধু অপলক চেয়ে রইলো মেয়েটির দিকে। আর মনে মনে প্রতিজ্ঞা করলো - এই দিঘি ছেড়ে সে কোথাও যাবে না, কোন দিনও না।"
সেদিনের মতই আজও মিমির গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে মুক্তো কণা। আজও মিমি শক্ত করে ধরে আছে আমার হাতটা ওর হাতের মুঠোয়।
সেদিন আমার চোখে অশ্রু ছিলনা ... আজ আমার চোখেও অশ্রু। মিমি হারিয়ে যাচ্ছে আমার জীবন থেকে। আমি কোন ভাবেই ধরে রাখতে পারছি না ওকে আমার জীবনে। অনেকক্ষণ চেষ্টা করে ডাক্তার আশা ছেড়ে দিয়েছেন, বলে দিয়েছেন মিমি আর কয়েক ঘণ্টা মাত্র থাকবে আমাদের সাথে। প্রার্থনা ছাড়া আর কিছুই করবার নেই এখন।
আমি মিমির হাতটা জড়িয়ে ধরে বিছানার পাশে বসে আছি ... চারিদিক কেমন শূন্য লাগছে আমার ...
আমার সোনা বউটা একটু একটু করে দূরে চলে যাচ্ছে আমাদের সবার কাছ থেকে ... দূরে চলে যাচ্ছে ... দূরে চলে যাচ্ছে
মিমি আমার হাতটা ওর মুঠোর মধ্যে ধরে রাখে ...
আমার দুচোখ বেয়ে জলের ধারা গড়াচ্ছে, কিছুতেই থামাতে পারছিনা আমি। ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটের সাদা বিছানার চাঁদর চোখের জলে ভিজে যাচ্ছে। আমার খুব ইচ্ছে করছে এখান থেকে ছুটে পালিয়ে যাবার। আমি সহ্য করতে পারছি না কিছুতেই। একেবারেই সহ্য করতে পারছিনা এই পরিস্থিতি। মিমি তাই আমার হাত ধরে আছে।
- আমাকে ছেড়ে যেওনা তুমি, প্লিজ। আমার ভয় করে।
আমার খুব ইচ্ছে করছে ওকে জড়িয়ে ধরে কাঁদি। ছেলে মানুষের কান্নাটা ফুরিয়ে যায় সেই ছোটবেলাতেই। এর পর ছেলেরা আর কাঁদে না, কাঁদতে পারেনা, অথবা কাঁদতে হয় না। পুরুষ মানুষ হবে পাথরের মত। শত আঘাতেও থাকবে স্থির। আমিও তো এমনই ছিলাম। আবেগ জিনিসটাকে প্রশ্রয় দেইনি কখনও। কিন্তু আজ আমার ভেতরের পাথর চাঁপা আবেগ গলে গিয়ে অগ্নিগিরির লাভার স্রোতের মত আমার চোখের কোণ পুড়িয়ে দিয়ে নেমে আসছে বিছানায়।
- দেখো, তুমি এমন করে ভেঙ্গে পড়লে চলবে? বাবুটাকে দেখবে কে বলো? আমাদের একটাই বাবু, ছোট্ট, এত্তটুকু।
গলা ধরে আসে মিমির।
আমি আর পারি না, ঝটকা দিয়ে মিমির হাত ছাড়িয়ে নেই। দরজা পর্যন্ত গিয়ে থমকে দাঁড়াই। না, বাবুকে এখানে আনা যাবে না। আমাদের বাবুটা এই দুঃসহ স্মৃতি নিয়ে বেড়ে উঠুক, এটা চাইনা আমি। ছুটে এসে মিমির হাত ধরি। ও কিভাবে যেন বুঝে যায় -
- বাবুকে এনো না কাছে। বাবু আমাকে এভাবে দেখুক আমি চাই না।
গলার স্বর নিস্তেজ হয়ে আসছে মিমির। প্রতি মুহূর্তে ও একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে মৃত্যুর দিকে।
- এই শোনো, তোমার সোনা বউটার না খুব ভয় করছে। তুমি তাকে একটা গল্প শোনাও না, প্লিজ ... ওই যে, বিয়ের রাতে আমাকে যে গল্পটা শুনিয়েছিলে, সেই পাতার গল্পটা ...
কি চমৎকার একটা দিন ছিল সেদিন। ভালবাসাবাসির শুরুতেই আমরা বুঝে গেছিলাম, একে ছাড়া আমার চলবে না কিছুতেই। তাই বিয়ের জন্য ভাবতে হয়নি একেবারেই। আমার দুই বন্ধু আর ওর দুই বান্ধবী ছিল বিয়ের সাক্ষী। কোর্টের ঝামেলা মিটিয়ে আমরা চলে গেছিলাম চাইনিজ হোটেলে। নিজেকে খুব সুখী আর পূর্ণ মানুষ বলে মনে হচ্ছিল। এক নিমিষে ছেলেমানুষি গুলো হাওয়া হয়ে গেছিলো। বিয়ের পর যখন আমি ওর হাত ধরলাম সেদিন, আমি মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, এই মানুষটাকে আমি কোন দিন কোন কষ্ট পেতে দেবো না। যতই দুঃখ আসুক, আমি নিজে ঢাল হয়ে সামনে দাঁড়াবো।
সেদিন রাতে, আমাদের বাসর হয়েছিল নবীনদের ছোট্ট বাসাটায়। অনেক রাত পর্যন্ত ওরা যন্ত্রণা দিয়ে দিয়ে পাগল বানিয়ে ছেড়েছিল আমাদের। এরপর না না রকম দুষ্টু ইঙ্গিতপুর্ণ কথা বলে ঘর ছেড়েছিল সবাই। আমি দরজা বন্ধ করে বিছানার কাছে আসতেই মিমি বলেছিল - "একটু দাঁড়াও"। আমি বুঝিনি ও কি করতে চায়। মিমি বিছানা থেকে উঠে এসে মাথায় ঘোমটা টেনে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলো আমাকে। আমি তাড়াতাড়ি ওকে দুহাতে ধরে তুলে চুমু খেলাম ওর কপালে। এরপর অনেকক্ষণ ও মিশে রইলো আমার বুকের সাথে। এক সময় আমার বুকের ভেতর থেকেই বলে উঠলো - "চলো বারান্দায় গিয়ে বসি"। আমি সায় দিলাম, কিন্তু ও নড়লো না। বললাম - "চলো যাই"। "আমার যে এখান থেকে নড়তে ইচ্ছে করছে না, হাঁটতেও ইচ্ছে করছে না, কিন্তু বারান্দায় যেতে ইচ্ছে করছে"। আমি বললাম - "তাহলে আমার পায়ের উপর উঠে এসো"। ও একটু অবাক হয়ে আমার পায়ের উপর ওর পা রাখলো। আমি ওকে জড়িয়ে ধরেই আস্তে আস্তে হেঁটে বারান্দা পর্যন্ত এলাম। সেদিন বারান্দায়, আমার কোলে মাথা দিয়ে মিমি একই ভাবে বলেছিল একটা গল্প শোনাতে।
- "এক দেশে ছিল এক দস্যি পাতা। দমকা হাওয়ায় উড়তে উড়তে সেই পাতাটা একদিন গিয়ে পড়লো বিশাল এক দিঘীর মাঝখানে। পানিতে পড়ে দস্যি পাতাটা আর উড়তে না পেরে ছটফট করতে লাগলো মুক্তি পাবার জন্য। অনেক চেষ্টার পর পাতাটা এক সময় দিঘীর পাড়ে এসে পৌছাতে পারলো। মুক্তির আনন্দে নেচে উঠতে যাবে পাতাটা, সেই সময় সে দেখতে পেল দিঘীর পাড়ে একাকী বসে একটি মেয়ে। মেয়েটার রূপ আগুন ঝরায় না, বরং তার স্নিগ্ধতা ছড়ীয়ে পড়ে পুকুরের পানিতে, পানি থেকে আকাশে। পাতাটা অবাক হয়ে দেখে, কি আশ্চর্য রকম নীরব হয়ে গেল প্রকৃতি তখন। থেমে গেল দমকা হাওয়া, দিঘীর কালো জল শান্ত হয়ে এলো। পাতাটা ভাসতে ভাসতে মেয়েটার খুব কাছে চলে এলো। মেয়েটা কেন যেন পাতাটাকে দেখে খুশী হয়ে উঠলো, বললো - "ও মা, কি সুন্দর একটা পাতা। এই পাতা, তুমি কোত্থেকে এলে এখানে?"। পাতা কিছুই বলতে পারলো না, শুধু অপলক চেয়ে রইলো মেয়েটির দিকে। আর মনে মনে প্রতিজ্ঞা করলো - এই দিঘি ছেড়ে সে কোথাও যাবে না, কোন দিনও না।"
সেদিনের মতই আজও মিমির গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে মুক্তো কণা। আজও মিমি শক্ত করে ধরে আছে আমার হাতটা ওর হাতের মুঠোয়।
সেদিন আমার চোখে অশ্রু ছিলনা ... আজ আমার চোখেও অশ্রু। মিমি হারিয়ে যাচ্ছে আমার জীবন থেকে। আমি কোন ভাবেই ধরে রাখতে পারছি না ওকে আমার জীবনে। অনেকক্ষণ চেষ্টা করে ডাক্তার আশা ছেড়ে দিয়েছেন, বলে দিয়েছেন মিমি আর কয়েক ঘণ্টা মাত্র থাকবে আমাদের সাথে। প্রার্থনা ছাড়া আর কিছুই করবার নেই এখন।
আমি মিমির হাতটা জড়িয়ে ধরে বিছানার পাশে বসে আছি ... চারিদিক কেমন শূন্য লাগছে আমার ...
আমার সোনা বউটা একটু একটু করে দূরে চলে যাচ্ছে আমাদের সবার কাছ থেকে ... দূরে চলে যাচ্ছে ... দূরে চলে যাচ্ছে
একটি সাদামাটা প্রেমের গল্প
গল্পের শুরুটা সাধারণ।
একসাথে পড়তাম ২জন।আলাদা ব্যাচ,প্রথম দেখা কলেজে,মিড টার্ম পরীক্ষার সময়।তার পর কথা শুরু।প্রথমে অল্প,আস্তে আস্তে বাড়ল। একদিন ফোন নাম্বারটাও পেলাম।তখন কথা হত পড়াশোনা নিয়ে,আমার অগোছালো ছাত্রজীবন আর তার সুন্দর ভবিষ্যতের স্বপ্ন।সে আমার সাথে মিশত শুধুই সাজেশানের জন্য।কিন্তু অন্য ছেলেদের সে যেমন ভাব দেখাত আমার সাথে ওই আচরণ পাইনি বলেই হয়ত ওর প্রতি আমার একটা মায়া ছিল।প্রেম তখনও অনেক দূর।
HSC পরীক্ষা দেয়ার পর ও চলে গেল শহর ছেড়ে, আর আমি রয়ে গেলাম , তখনও কথা হত ফোনে,প্রায়ই আমার উদ্ভট গল্প শুনে ও খিলখিল করে হাসত,আমার বুকে অন্য রকম একটা অনুভূতি হত।বুঝলাম তাকে আমার ভাল লাগে,কিন্তু সে একদিন বলে যে তার কাউকে ভাল লাগে।খুব খারাপ লাগল,কেন নিজেই জানিনা।রেজাল্ট হবার পর হল আসল মজা,ওর রেজাল্ট খারাপ হয়ে গেল,ও প্রায় রাতে কাদত,আমি সান্তনা দিতাম,খুব খারাপ লাগত ওর কান্না শুনে।কিবা আর করতে পারি তখন,তাকে বলতাম সব ঠিক হয়ে যাবে। তারপর থেকে আমার সাথে সম্পর্ক টা আরও গাঢ় হল,কিন্তু তাকে বলতে পারতাম না ভালবাসার কথা,পাছে হারাতে হয় প্রিয় বন্ধুটাকে।তাই দূর থেকে ভালবাসতাম।ভর্তি পরীক্ষার পর ও চান্স পায় চট্টগ্রামে আর আমি চট্টগ্রাম,সিলেট দু জায়গায়।ওর কাছে জানতে চাই কোথায় পড়ব?
ও বলে যেখানে আমার ইচ্ছা,কিন্তু ওর চোখের ভাষা বলছিল আমি যেন এখানেই থাকি।কিভাবে তা বুঝেছিলাম জানিনা,জানি আমার বোঝায় ভুল ছিল না।
এক বিকেলে সে বলল তার ঐ পছন্দের মানুষকে ও ভুলে গেছে,খুব খুশি লাগল,কিন্ত আবার বলল এখন তার অন্য একজন কে ভাল লাগে,চোখে অন্ধকার দেখলাম।ও বলল তার এই ভাললাগার মানুষটি আমি।ভাবলাম ছাদ থেকে লাফ দিব(খুশিতে)। সেই থেকে আমাদের সম্পর্ক আজ ১ বছর ৮ মাস ২৭ দিন।ও পড়াশোনা নিয়ে থাকে,আমি আড্ডা নিয়ে,আমার vagabond ভাবের কারণে ইচ্ছামত বকাঝকা করে।ওর শরীর একটু খারাপ হলেই আমার মেজাজ খারাপ হয়,কারও ফোন off থাকলে আরেকজনের চিন্তার শেষ নাই।
বন্ধুদের অনেকেই প্রেম করে।তাদের প্রেমের definition আমাদের সাথে মেলে না।অনুভূতির প্রকাশ আমাদের দুজনের কাছেই দুর্বলতার প্রকাশ।ভালবাসি একে অপরকে এটা জেনেই ঘুমাতে যাই।এটাই কি যথেষ্ট নয়? তবু কিছু সুখস্মৃতি থাকে। পূর্নিমার সন্ধ্যায় রিকশায় চড়া,একসাথে বৃষ্টিতে ভেজা,বিকেলের ট্রেনে তাকে ভার্সিটি পৌছে দেয়া,দুই হলের ছাদে উঠে রাত জেগে দুজনের গল্প করা,ভবিষ্যতের অদ্ভুত সব পরিকল্পনা,বন্ধুদের চোখ ফাকি দিয়ে পহেলা বৈশাখে ঘোরা(আমাদের relation এর কথা কেউ জানেনা।সবাই জানে আমরা ভাল friend) কিংবা বর্ষায় তার দেয়া কদম ফুল।
ভালই আছি আমরা ।
Subscribe to:
Comments (Atom)
প্রকাশ করা হয়েছে
-
সময়টা ২০০১ এর শীতের কিছুদিন আগে। মা বাবা যাবে সিলেটে ঘুরতে। আমার যাওয়া হবেনা, সামনে ভার্সিটির সেমিস্টার ফাইনাল। ঘুরতে যেতে আমার খুব ভালো...
-
তখন আমি সদ্য পাস করে বের হওয়া একটা ১৬/১৭ বছরের টগবগে যুবক আর কলেজে ভর্তি হওয়ার অপেক্ষায় ছিলাম। এই বয়সী ছেলে হলে যেমন হয় আর কি আমিও ঠিক তেমন...
-
ইন্টারভিউ দিতে এসে চোদনের শিকার হওয়ার Bangla choti golpo আমি পৃথা। হয়ত বাংলা চটি কাহিনী আমার এই গল্পটি পোস্ট করবে না আবার করলেও কেউ পড়বে...